জিয়ারুল ইসলামের সার্বিক পরিকল্পনায় ১ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা সংস্কার করলেন।
মোহন আলী স্টাফ রিপোর্টার কুষ্টিয়া।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর ও মিরপুর উপজেলার সীমানা ঘেঁষে কামালপুর মাঠের মধ্যের রাস্তা দিয়ে কাজিপুর বাঁধের বাজার ও ভেড়ামারায় চলাচলের অনুপযোগী গ্রামের প্রায় ১ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা ভেড়ামারা সরকারি মহিলা কলেজ শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক,
মোঃ জিয়ারুল ইসলামের সার্বিক পরিকল্পনায় ইটের খোয়া দিয়ে মেরামত করে দিয়েছেন কামালপুরের কৃতি সন্তান ঢাকা সুপ্রিম কোর্টের এ্যাডভোকেট মোহিনূর রহমান মুন্না।এতে সড়কটিতে চলাচলকারী অটো এবং অটো ভ্যান যাত্রী ও চালকসহ স্থানীয়দের ভোগান্তি অনেকটা দূর হয়েছে।ঢাকা সুপ্রিম কোর্টের এ্যাডভোকেট মোহিনূর রহমান মুন্না বলেন,তার বাড়ি উপজেলার পিয়ারপুর ইউনিয়নের কামালপুর গ্রামে। কামালপুর থেকে কাজিপুর বাঁধ পর্যন্ত প্রায় ১ কিলোমিটার রাস্তা দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় বড় বড় খানাখন্দকের সৃষ্টি হয়ে পানি জমে থাকে। এতে সড়কটিতে চলাচলকারী অটো এবং পাখি ভ্যান যাত্রীসহ সাধারণ মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হয়। জনসাধারণের ভোগান্তি এরাতে ঢাকা সুপ্রিম কোর্টের এ্যাডভোকেট মোহিনূর রহমান মুন্না নিজ অর্থায়নে রাস্তাটি মেরামতের উদ্যোগ নেন। তার এই কাজে সহযোগিতা করেছেন এলাকাবাসী সহ অটো চালক, পাখি ভ্যানচালক। এলাকাবাসী জানায়, রাস্তায় বড় বড় খানাখন্দক সৃষ্টি হওয়ায় তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পাখি ভ্যান ও অটো চালাতে হতো। এতে যাত্রীদেরও খুব কষ্ট হতো। ঢাকা সুপ্রিম কোর্টের এ্যাডভোকেট মোহিনূর রহমান মুন্না তার নিজের পকেটের টাকা দিয়ে রাস্তায় ইটের খোয়া দিয়ে রাস্তাটি মেরামত করে দেওয়ায় তাদের খুবই উপকার হয়েছে বলে জানান। সড়কে চলাচলকারী গ্রামের বাসিন্দা ইব্রাহিম মিয়া, আলমগীর, লাবু মিয়া ঢাকা সুপ্রিম কোর্টের এ্যাডভোকেট মোহিনূর রহমান মুন্না উদ্যোগের প্রশংসা করেন। ঢাকা সুপ্রিম কোর্টের এ্যাডভোকেট মোহিনূর রহমান মুন্না বলেন, রাস্তাটি দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হতো। তাই তিনি নিজ অর্থায়নে ইটের খোয়া ফেলে রাস্তাটি মেরামত করে দিয়েছেন বলে জানান।